সিএনজি স্টেশনগুলো অবৈধ রম রমা গ্যাস বাণিজ্যে ঢুকে পড়েছে। তাদের লাইসেন্স বৈধ গাড়িতে সরকার অনুমোদিত গাড়িতে গ্যাস দেয়ার কথা থাকলেও তারা তা না করে বিভিন্ন কলকারখানা ফ্যাক্টরিতে বড় বড় পিকআপ লরি তে গ্যাস দিচ্ছেন।
তাদের সাথে কথা বলে জানা যায় গাড়িতে গ্যাস দেয়ার থেকে এসব কল কারখানা বা ফ্যাক্টরিতে দেয়া বেশি লাভজনক। এর উল্টো দিকে শত শত গাড়ি গ্যাসের অপেক্ষায় লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকে। এ ভোগান্তি যেন দেখার কেউ নেই। তিতাস কর্তৃপক্ষ কি এখনো ঘুমিয়ে আছে। নাকি তিতাস কর্তৃপক্ষ চোখের সামনেই চলে এসব ।
তিতাস কর্তৃপক্ষকে এসব বিষয়ে ব্যবস্থা না নিতে দেখার কারণে জনগণ ভাবছে বর্তমান সরকার হয়তোবা এসব অবৈধ বাণিজ্যের সাথে যুক্ত। ভুক্তভোগীদের দাবি দ্রুত এসব অবৈধ গ্যাস দেয়া বন্ধ করতে হবে। এ সরকারের দুর্বলতা প্রকাশ পায় যখন এসব বন্ধ না হয়।
গাজীপুর বোর্ড বাজার কুনিয়াতে মারকো প্লাস গ্যাস স্টেশন শত শত গাড়ির লাইন যে গাড়ির লাইন বিআরটিএর রাস্তা একপাশ পুরো দখল করে ফেলেছে। এত লম্বা সারি সকলের চাওয়া একটি। তারা চায় নিরাপদে স্বাচ্ছন্দে সিএনজি গ্যাস গাড়িতে নিয়ে চলতে। এসব অবৈধ গাড়িতে গ্যাস দেয়ার কারণে বর্তমান গাজীপুরে গ্যাসের প্রেসার নেই বললেই চলে। তাই অতি দ্রুত এসব অবৈধ বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে।